Safe The Adolescent

পিরিয়ডের সময় স্যানিটারি ন্যাপকিনের পরিবর্তে কাপড় ব্যবহার করলে ইনফেকশন এবং নানারকম মারাত্মক অসুখ হতে পারে। তাই পিরিয়ড শুরুর দিন থেকেই আপনার মেয়েকে দিন জয়া স্যানিটারি ন্যাপকিন।
সর্বোচ্চ শোষণক্ষমতা সম্পন্ন, লিকপ্রুফ, কটনসফট কভারের আরামদায়ক ও সুগন্ধযুক্ত জয়া স্যানিটারি ন্যাপকিনে আপনার মেয়ে থাকুক নিরাপদে।

How are drugs designed

How are drugs designed and developed?

What is a drug?
Drugs are chemical or biological substances that have some kind of physiological? or biochemical? effect on our bodies.
They may be single compounds or a mixture of different compounds.
Their effects are intended to be beneficial but can cause harmful side effects in some people.
All drugs interact with specific ‘targets’ in the body, with the aim of modifying their activity and often resulting in a therapeutic? effect. For example, pain relief.
Drug targets are usually proteins? but are in some cases small regions of DNA? or RNA?.
Drugs work either by stimulating or blocking the activity of their targets.
How is a drug developed?
The development of a new therapeutic drug is a complex, lengthy and expensive process.
It can take 10-15 years and over £500 million to develop a drug from an initial concept, test its safety and effectiveness in humans and then get it into the hospital market, this includes:
2-4 years of pre-clinical development
3-6 years of clinical development
additional time for dealing with the regulatory authorities.


Stage 1: Drug discovery

The first stage of the drug development process is drug discovery.
In the past, some drugs have been discovered by accident, for example, penicillin.
Today, more systematic approaches are used, such as:
high-throughput screening: which allows scientists to test thousands of potential targets with thousands of diverse chemical compounds to identify a new drug-target combination.
rational drug design: which involves designing and synthesising compounds based on the known structure of a specific target molecule.
While high-throughput screening may identify hundreds of potential lead components, many will be eliminated at the first round of testing. During this round compounds are tested in cultured cells or animals to find out how effective they are and whether they have any toxic effects.
Rational drug design develops fewer compounds compared to high-throughput screening. However, these compounds are very specific to the target and use computer-based modelling to achieve this specificity.


Stage 2: Pre-clinical development

Pre-clinical testing is used to determine how best to develop the drug for its intended use.
It aims to establish how drugs are absorbed and distributed in the body, and how they are broken down and removed from the body.
If appropriate, promising drugs may be modified in an attempt to improve their properties in subtle ways in a process called lead optimisation.
The results of pre-clinical testing are also used to determine how to best formulate the drug for its intended clinical use, for example whether it would be most effective as a cream, a pill, an injection or a spray.
The pre-clinical studies aim to whittle hundreds of compounds down to just a few useful candidate drugs.
These few drugs will then be submitted to the appropriate regulatory authorities and, if accepted, the compound can be taken on to clinical development.


Stage 3: Clinical development

This is divided into Phases 0, I, II, III and IV.
Clinical development, also known as clinical trials, involves testing the drug on human volunteers  to provide more information about its safety and effectiveness.
By the end of the clinical development phase, most of the investigational new drugs will have been eliminated on the grounds of safety and effectiveness.
Only one or two compounds will be submitted as a new drug application. In the UK, this is known as a market authorisation application.
After a drug has been approved by the appropriate regulatory bodies, pharmaceutical companies have a short period where only they have the rights to market the drug (exclusivity) and before other companies can market the same drug.
This exclusivity period is used to regain the massive investment required to develop and launch the new drug.
After full approval, drug companies must continue to test their drug and monitor feedback from healthcare professionals to ensure the safety and effectiveness of the drug.
After launching a drug, new side effects or risk factors may be identified that had not been previously recorded. This is Phase IV of clinical development and is part of the continued monitoring of the effectiveness of the drug in their target patients.

End COPD

এজমার মত ফুসফুসের আরেকটি রোগ হল সিওপিডি,,,,
এটা সম্পরকে জেনে নেওয়া যাক,,

ক্রনিক অবস্ট্রাক্টিভ পুলমানারি ডিজিজCOPD
ফুসফুসের একটি দীর্ঘমেয়াদি রোগ যার ফলে শ্বাস-প্রশ্বাস বাধাগ্রস্ত হয়। সিওপিডি দ্বারা ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হলে শ্বাসনালির দেয়াল ফুলে যায় এবং শ্বাসনালির ভেতর আঠালো মিউকাস তৈরি হয়। ফলে শ্বাসনালির ভেতর কম বাতাস প্রবেশ করতে পারে এবং ফুসফুসের ভেতরের ক্ষুদ্র বায়ুথলিগুলোতে বাতাস আটকে থাকে তাই ফুসফুস পরিপূর্ণ অনুভূত হয়।এই ঘটনাটা প্রায় অনেক দিন ধরেই চলে,,।
 - ফুসফুসের একটা অসুখ যাতে নিঃশ্বাস নিতে অসুবিধা হয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। সিওপিডি-র ফলে কাশি দেখা দেয়, সেই সঙ্গে কফ, নিঃশ্বাসে সাঁ সাঁ শব্দ, দম ফুরিয়ে যাওয়া, বুক হালকা লাগা, ইত্যাদি উপসর্গ থাকে। ধূমপানের সঙ্গে এই অসুখটি যুক্ত।

সিওপিডি-র ফলে বহুলোকই কর্মক্ষমতা হারায়। বহুলোক এতে মারাও যায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এক কোটি কুড়ি লক্ষ লোকে এই অসুখে ভুগছে। আসল সংখ্যা হয়ত তার থেকেও বেশী। কারণ সবাই এখনো জানে না যে, তাদেরও এই অসুখ শুরু হয়েছে। আমাদের দেশে, যেখানে বায়ু-দূষণ বেশী এবং সিগারেট খাওয়া এখনো একটা বড় নেশা - সেখানে সিওপিডি-তে যে বহু লোকে ভুগছে - সে বিষয়ে সন্দেহ নেই।
সিওপিডি শুরু হয় ধীরে ধীরে। কিন্তু বাড়তে বাড়তে এমন অবস্থায় পৌঁছয় যে, হাঁটাচলা করাও কঠিন হয়ে ওঠে। এটা মধ্য বয়সে বা বৃদ্ধ অবস্থায় ধরা পড়ে। 

বলা হয়ে থাকে চল্লিশ বৎসরের উপরে, বাংলাদেশের শতকরা বাইশ জন সি.ও.পি.ডি’তে ভুগে থাকেন। সেই হিসাবে প্রায় ষাট লক্ষ মানুষ সি.ও.পি.ডি’তে আক্রান্ত আমাদের জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনষ্টিটিউতে প্রতিদিন যে সকল রোগী ভর্তি হয় তার এক চতুর্থাংশই সি.ও.পি.ডি ও এর জটিলতায় আক্রান্ত এবং প্রতি সপ্তাহে যে সকল রোগী মরা যান তার এক তৃতীয়াংশ সি.ও.পি.ডি’তে আক্রান্ত থাকেন।

এক সময় আমাদের চিকিৎসকদেরও ধারণা ছিল, সিওপিডি হয়ত শুধুমাত্র পুরুষদের রোগ। সে ধারণা দ্রুত ভুল প্রমাণিত হয়েছে। মহিলারাও সমভাবে এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। পুরুষ ধূমপায়ীদের মত আমাদের দেশে মহিলা ধূমপায়ীদের সংখ্যা বাড়ছে, সে জন্য ভবিষ্যতে আমরা অধিক হারে মহিলা সিওপিডি রোগী পেতে পারি। এছাড়াও একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মহিলা ধূমপান না করেও, কেবল মাত্র অসচেতনতার কারণে সিওপিডি রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। এর মূল কারণ বাড়ির আভ্যন্তরিন পরিবেশ দূষণ এবং এই দূষণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হয়ে থাকে বাড়ির চুলার ধোঁয়া থেকে। বিশেষ করে চুলার জ্বালানী হিসাবে যদি, খড়ি, খড়-কুটো, কয়লা বা শুকনো গোবর ব্যবহার করা হয়।

সাধারণত চল্লিশ বা এর অধিক বয়সের লোকদের সিওপিডি হয়ে থাকে। বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বাড়ার সাথে সাথে এই রোগে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যাও বাড়ছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই রোগ চল্লিশ বৎসরের নীচের লোকদেরও হয়ে থাকে।

সিওপিডির উপসর্গ: দীর্ঘদিন ধরে কাঁশি, কাঁশির সঙ্গে কফ/ মিউকাস নির্গত হওয়া, বুকে চাপ অনুভব করা, শ্বাসকষ্ট, অবসাদ বা ক্লান্তিবোধ করা।

সিওপিডির ঝুঁকিগুলো: ধূমপান বা তামাকজাত পণ্য গ্রহণ, ঘরের ভেতরের বায়ুদূষণ (রান্নার চুলা থেকে উৎপন্ন ধোঁয়া), ঘরের বাইরের বায়ুদূষণ, কলকারখানার ধুলোবালি এবং রাসায়নিক বর্জ্য

চিকিৎসার নিমিত্তে বিশ্বের নামিদামী ঔষধ কোম্পানীগুলো নতুন ঔষধ আবিষ্কারের ক্ষেত্রে কোটি কোটি টাকা ব্যায় করছে, রোগটি আসলে প্রতিরোধ যোগ্য। রোগটি প্রতিরোধে নিম্নলিখিত ব্যবস্থাগুলি নিন।
ক. ধূমপানকে না বলুন, শুধু না নয়, প্রতিরোধ করুন।
খ. গৃহস্থলি কাজে স্বাস্থ্য সম্মত চুলা ব্যবহার করুন। চুলার ধোঁয়া বাড়ি থেকে সরাসরি বের হয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা রাখুন।
গ. আপনার এলাকায় বায়ু দূষণ কমিয়ে আনার জন্য সামাজিক আন্দোলন গড়ে তলুন। ধোঁয়া উৎপন্নকারী কারখানা জনবসতির বাইরে রাখুন।
ঘ. আপনার ফুসফুসের যে কোন সংক্রমন বা সমস্যার দ্রুত সমাধান করুন।

Thank yoou

Dengue Fever /Bangla

ডেঙ্গুর জন্য কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন

ডেঙ্গু জ্বরের নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। তবে এই জ্বর সাধারণত নিজে নিজেই ভালো হয়ে যায়। তাই উপসর্গ অনুযায়ী সাধারণ চিকিৎসা যথেষ্ট। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই ভালো। যেমন:

* শরীরের যেকোনো অংশে রক্তপাত হলে
* প্লাটিলেটের মাত্রা কমে গেলে
* শ্বাসকষ্ট হলে বা পেট ফুলে পানি এলে
* প্রস্রাবের পরিমাণ কমে গেলে
* জন্ডিস দেখা দিলে
* অতিরিক্ত ক্লান্তি বা দুর্বলতা দেখা দিলে
* প্রচণ্ড পেটে ব্যথা বা বমি হলে।

চিকিৎসা
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত বেশির ভাগ রোগী সাধারণত ৫ থেকে ১০ দিনের মধ্যে নিজে নিজেই ভালো হয়ে যায়। এমনকি কোনো চিকিৎসা না করালেও। তবে রোগীকে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই চলতে হবে। যাতে ডেঙ্গুজনিত কোনো মারাত্মক জটিলতা না হয়। ডেঙ্গু জ্বরটা আসলে গোলমেলে রোগ, সাধারণত লক্ষণ বুঝেই চিকিৎসা দেওয়া হয়।
* সম্পূর্ণ ভালো না হওয়া পর্যন্ত বিশ্রামে থাকতে হবে।
* যথেষ্ট পরিমাণে পানি, শরবত, ডাবের পানি ও অন্যান্য তরল-জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে।
* খেতে না পারলে দরকার হলে শিরাপথে স্যালাইন দেওয়া যেতে পারে।
* জ্বর কমানোর জন্য শুধু প্যারাসিটামল-জাতীয় ব্যথার ওষুধই যথেষ্ট। এসপিরিন বা ডাইক্লোফেনাক-জাতীয় ব্যথার ওষুধ কোনোক্রমেই খাওয়া যাবে না। এতে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়বে।
* জ্বর কমানোর জন্য ভেজা কাপড় দিয়ে গা মোছাতে হবে।

প্রতিরোধ
ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের মূল মন্ত্রই হলো এডিস মশার বিস্তার রোধ এবং এই মশা যেন কামড়াতে না পারে তার ব্যবস্থা করা। স্বচ্ছ পরিষ্কার পানিতে এরা ডিম পাড়ে। ময়লা দুর্গন্ধযুক্ত ড্রেনের পানি এদের পছন্দসই নয়। তাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে এডিস মশার ডিম পাড়ার উপযোগী স্থানগুলোকে পরিষ্কার রাখতে হবে এবং একই সঙ্গে মশা নিধনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
* বাড়ির আশপাশের ঝোপঝাড়, জঙ্গল, জলাশয় ইত্যাদি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
* যেহেতু এডিস মশা মূলত এমন বস্তুর মধ্যে ডিম পাড়ে, যেখানে স্বচ্ছ পানি জমে থাকে। তাই ফুলদানি, অব্যবহৃত কৌটা, ডাবের খোলা, পরিত্যক্ত টায়ার ইত্যাদি সরিয়ে ফেলতে হবে।
* ঘরের বাথরুমে বা কোথাও জমানো পানি পাঁচ দিনের বেশি যেন না থাকে। অ্যাকুয়ারিয়াম, ফ্রিজ বা এয়ারকন্ডিশনারের নিচেও যেন পানি জমে না থাকে।
* এডিস মশা সাধারণত সকালে ও সন্ধ্যায় কামড়ায়। তবে অন্য কোনো সময়ও কামড়াতে পারে। তাই দিনের বেলা শরীরে ভালোভাবে কাপড় দিয়ে ঢেকে বের হতে হবে, প্রয়োজনে মসকুইটো রিপেলেন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে। ঘরের দরজা-জানালায় নেট লাগাতে হবে।
* দিনের বেলায় মশারি টানিয়ে অথবা কয়েল জ্বালিয়ে ঘুমাতে হবে।
* বাচ্চাদের যারা স্কুলে যায়, তাদের হাফ প্যান্ট না পরিয়ে ফুল প্যান্ট পরিয়ে স্কুলে পাঠাতে হবে।
* মশা নিধনের স্প্রে, কয়েল, ম্যাট ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গে মশার কামড় থেকে বাঁচার জন্য দিনে ও রাতে মশারি ব্যবহার করতে হবে।
* ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে অবশ্যই সব সময় মশারির মধ্যে রাখতে হবে, যাতে করে কোনো মশা কামড়াতে না পারে।
* ডেঙ্গু জ্বরের মশাটি এ দেশে আগেও ছিল, এখনো আছে। মশা প্রজননের ও বংশবৃদ্ধির পরিবেশও আছে। তাই একমাত্র সচেতনতা ও প্রতিরোধের মাধ্যমেই এর হাত থেকে বাঁচা সম্ভব।

Decision for Ranitidine

Antibiotics

Fast facts on antibiotics
Alexander Fleming discovered penicillin, the first natural antibiotic, in 1928.
Antibiotics cannot fight viral infections.
Fleming predicted the rise of antibiotic resistance.
Antibiotics either kill or slow the growth of bacteria.
Side effects can include diarrhea, an upset stomach, and nausea.

Modern pharmacy

Aspirin

Aspirin, also known as acetylsalicylic acid, is a medication used to treat pain, fever, or inflammation. Specific inflammatory conditions which aspirin is used to treat include Kawasaki disease, pericarditis, and rheumatic fever. Aspirin given shortly after a heart attack decreases the risk of death.

Dengue Fever

Dengue fever
Diagnosis
Diagnosing dengue fever can be difficult, because its signs and symptoms can be easily confused with those of other diseases — such as malaria, leptospirosis and typhoid fever.

Your doctor will likely ask about your medical and travel history. Be sure to describe international trips in detail, including the countries you visited and the dates, as well as any contact you may have had with mosquitoes.

Certain laboratory tests can detect evidence of the dengue viruses, but test results usually come back too late to help direct treatment decisions.

Treatment
No specific treatment for dengue fever exists. Your doctor may recommend that you drink plenty of fluids to avoid dehydration from vomiting and a high fever.

While recovering from dengue fever, watch for signs and symptoms of dehydration. Call your doctor right away if you develop any of the following:

Decreased urination
Few or no tears
Dry mouth or lips
Lethargy or confusion
Cold or clammy extremities
Acetaminophen (Tylenol, others) can alleviate pain and reduce fever. Avoid pain relievers that can increase bleeding complications — such as aspirin, ibuprofen (Advil, Motrin IB, others) and naproxen sodium (Aleve, others).

If you have severe dengue fever, you may need:

Supportive care in a hospital
Intravenous (IV) fluid and electrolyte replacement
Blood pressure monitoring
Transfusion to replace blood loss
Preparing for your appointment
You'll likely start by seeing your primary care provider. But you might also be referred to a doctor who specializes in infectious diseases.

Because appointments can be brief, and because there's often a lot of ground to cover, it's a good idea to be well-prepared for your appointment. Here's some information to help you get ready, and what to expect from your doctor.

What you can do
Write down any symptoms you're experiencing, including any that may seem unrelated to the reason for which you scheduled the appointment.
Write down key personal information. List your international travel history, with dates and countries visited and medications taken while traveling. Bring a record of your immunizations, including pre-travel vaccinations.
Make a list of all your medications. Include any vitamins or supplements you take regularly.
Write down questions to ask your doctor. Preparing a list of questions can help you make the most of your time with your doctor. List your questions from most important to least important in case time runs out.

For dengue fever, some basic questions to ask your doctor include:

What's the most likely cause of my symptoms?
What kinds of tests do I need?
What treatments are available?
How long will it be before I'm feeling better?
Are there any long-term effects of this illness?
Do you have any brochures or other printed material that I can take home with me? What websites do you recommend?

What to expect from your doctor
Be prepared to answer questions from your doctor, such as:

When did your symptoms begin?
Have your symptoms been continuous or occasional?
How severe are your symptoms?
Does anything seem to make your symptoms better or worse?
Where have you traveled in the past month?
Were you bitten by mosquitoes while traveling?
Have you been in contact recently with anyone who was ill?

Vaginal Delivery Vs Cesarean

Vaginal Delivery vs. Cesarean Section

Pregnancy is a physiological phenomenon, and its end is associated with pain, fear, anxiety, and even fear of death for mothers. Child delivery is a multi-dimensional process with physical, emotional, social, physiological, cultural, and psychological dimensions. Childbirth can be a critical and sometimes painful experience for women.

Pain is one of the most common medical problems, which adversely affects an individual’s abilities and leads to fear and anxiety. Attitudes towards labor pain are associated with physical, psychological, environmental, and supporting factors, which greatly affect the decision about mode of delivery.
“vaginal delivery, a facilitator of women’s physical and mental health promotion”, and “C-section, a surgical intervention associated with decreased labor pain”. Six sub-themes subsumed within these major themes were: vaginal delivery as a safe mode of delivery, fulfillment of maternal instinct, a natural process with a pleasant ending, and C-section as a procedure associated with future complications, a surgical intervention and sometimes a life saving procedure, and a painless mode of delivery.

OSD

A tablet is a pharmaceutical oral dosage form (OSD). Tablets may be defined as the solid unit dosage form of medicament or medicaments with suitable excipients and prepared either by molding or by compression. It comprises a mixture of active substances and excipients, usually in powder form, pressed or compacted from a powder into a solid dose. The excipients can include diluents, binders or granulating agents, glidants (flow aids) and lubricants to ensure efficient tabletting; disintegrants to promote tablet break-up in the digestive tract sweeteners or flavours to enhance taste; and pigments to make the tablets visually attractive or aid in visual identification of an unknown tablet. A polymer coating is often applied to make the tablet smoother and easier to swallow, to control the release rate of the active ingredient, to make it more resistant to the environment (extending its shelf life), or to enhance the tablet's appearance.

The compressed tablet is the most popular dosage form in use today. About two-thirds of all prescriptions are dispensed as solid dosage forms, and half of these are compressed tablets. A tablet can be formulated to deliver an accurate dosage to a specific site; it is usually taken orally, but can be administered sublingually, buccally, rectally or intravaginally. The tablet is just one of the many forms that an oral drug can take such as syrups, elixirs, suspensions, and emulsions. Medicinal tablets were originally made in the shape of a disk of whatever color their components determined, but are now made in many shapes and colors to help distinguish different medicines. Tablets are often stamped with symbols, letters, and numbers, which enable them to be identified. Sizes of tablets to be swallowed range from a few millimeters to about a centimeter.

Was Opened MS APURBA PHARMACY

Thanks for Look Of the Apurba pharmacy